সাইকোথেরাপি, সেশন ফি এবং আমাদের ধারণা
অনেকেই প্রশ্ন করেন যে আমাদের দেশে যারা সাইকোলজিস্ট রয়েছেন তারা কি শুধু কথার মাধ্যমেই কাউন্সেলিং করান? সাইকোলজিক্যাল থেরাপি জিনিস টা কি? এগুলো সম্পর্কে জানতে চাই।
প্রথমত আমাদের জানা প্রয়োজন সাইকিয়াট্রিস্ট ও সাইকোলজিস্ট এর মধ্যকার পার্থক্য। সাইকিয়াট্রিস্ট একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, উনি ঔষুধ দেওয়ার মাধ্যমে যেকোন মানসিক রোগের চিকিৎসা করে থাকেন। আর সাইকোলজিস্ট বা থেরাপিস্ট হলেন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মনোবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক এবং কাউন্সেলিং/ক্লিনিক্যাল/এডুকেশনাল/চাইল্ড সাইকোলজি তে স্নাতকোত্তর করেন।
একজন সাইকিয়াট্রিস্টও থেরাপি দিতে পারেন সেক্ষেত্রে অবশ্যই উনার সাইকোথেরাপি বিষয়ে বিশদ ট্রেনিং থাকতে হবে।
এখন আসি থেরাপি বিষয়ে; হ্যাঁ, সাইকোথেরাপি মানেই কথা বলা, ডিসকাশন, তবে সেগুলো বিজ্ঞান ভিত্তিক বিভিন্ন মেথড ফলো করা হয় যেখানে কথা বলার পাশাপাশি বিভিন্ন activities ডিজাইন করা হয় যেগুলো আমাদের করতে হয়, সেগুলো না করলে কোন রেজাল্ট পাওয়া যাবে না।
এই কথা বলা থেরাপি কি আসলেই কাজ করে?
জ্বী, করে। গত ২০-৩০ বছরের বিভিন্ন গবেষণায় প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী সাইকোথেরাপি আমাদের ব্রেইন ফাংশনের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। যেমন fMRI তে দেখা গেছে যখন কোন ব্যক্তি সাইকোথেরাপি সেশন নেয় তার ব্রেইনের বিভিন্ন অংশে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়, অর্থাৎ যেসব অংশে অনুভূতি, মেমোরি বা গাণিতিক ও যৌক্তিক কাজ সম্পন্ন হয় সেগুলো তে ইতিবাচক পরিবর্তন লক্ষ করা যায়।
এই গবেষণাগুলো কে আরো শক্তিশালী করে নিউরো প্লাস্টিসিটি থিওরি, অর্থাৎ আমরা যখন নতুন কিছু শিখি তখন আমাদের নতুন নতুন নিউরন তৈরি হয় স্পেসিফিক অংশে, যেমন আপনি যখন গান শিখছেন তখন আপনার ব্রেইনের যে অংশে আর্ট এন্ড ক্রিয়েটিভ নিউরোন গুলো আছে সেগুলো সক্রিয় হয়ে উঠে এবং নিয়মিত প্র্যাকটিস করলে সেগুলো বৃদ্ধি পেতে থাকে। তেমনি ভাবে সাইকোথেরাপি সেশন নেওয়ার মাধ্যমে যখন আপনার কোপিং স্কিল শিখবেন ও নিয়মিত চর্চা করবেন তখন আপনার ব্রেইনের বিভিন্ন অংশে মিরর নিউরন তৈরি করবে যা পরবর্তী জীবনে আপনাকে সাহায্য করবে বিভিন্ন ক্রাইসিস কাটিয়ে উঠতে।
মনোবিজ্ঞানীগণ গত একশ বছরে মানসিক রোগের চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন থিওরি ও থেরাপিউটিক অ্যাপ্রোচ তৈরি করেছেন। বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখার মত এইখানেও প্রতিটা অ্যাপ্রোচ নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে, ব্যবহার হয়েছে, যেগুলো ব্যবহার করে সব থেকে বেশি উপকার পাওয়া গিয়েছে সেগুলো এখনো ব্যাপক ভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। যেমন CBT, REBT, Transactional Analysis, Nonviolent Communication, Gestalt Therapy, Behaviour Modification Approach, Psychoanalysis ইত্যাদি।
তবে কোন থেরাপিউটিক অ্যাপ্রোচ ই ১০০% কার্যকরী বা সবার উপর সমান ভাবে প্রযোজ্য না। ব্যক্তির সমস্যার ধরন, সমস্যার গোড়া এবং পার্সোনালিটি ট্রেইটের (ব্যক্তিত্বের বৈশিষ্ট্য) উপর নির্ভর করে থেরাপি ডিজাইন করা হয়। এবং প্রতিটা থেরাপিউটিক অ্যাপ্রোচ ই সময় সাপেক্ষ। কেননা এইখানে ডিরেক্ট মেডিসিন ইউজ করা হয় না, একজন ব্যাক্তির পুরো জীবনের প্রতিচ্ছবি হলো তার বর্তমান মানসিক সমস্যা, সুতরাং সেটার পরিবর্তন করতে হলে সবকিছু মাথায় রেখে পরিবর্তন করতে হয় যাতে ভবিষ্যতেও সে নিজেকে ভালো রাখতে পারে।
আমার ব্যাক্তিগত মতামত হলো একজন ভালো সাইকোলজিস্ট তুলনামূলক কার্যকরী থেরাপিউটিক অ্যাপ্রোচগুলো ভালো করে জানবেন এবং বুঝবেন কখন প্রয়োগ করতে হয়। আমাদের দেশের এমনকি বাইরের দেশের কিছু থেরাপিস্ট দের একটা কমন সমস্যা হলো এরা যেকোন একটা শিখে এবং সেটাকেই সর্বরোগের মহাঔষুধ মনে করে। ফলে যার নেতিবাচক চিন্তা ও বিশ্বাসে পরিবর্তন আনতে হবে তাকে দিচ্ছে ইমোশন বেজড থেরাপি, আবার আরেকজন দেখা গেলো যার ইমোশনাল ট্রমা সলভ করতে হবে তাকে বারবার চিন্তা পরিবর্তন করতে বাধ্য করছে। আমাদের থেরাপিস্ট দের এই ব্যক্তিগত প্রেফারেন্স বা বিশ্বাস থেকে অনেক ক্লায়েন্ট ভুল এপ্রচের স্বীকার হয়। এমনকি সাইকোলজিস্ট রাও ভুল করতে পারে (যদিও সেটা আশা করি না), সেক্ষেত্রে তাদের সেটা স্বীকার করে সঠিক পদ্ধতি নেওয়াটা জরুরি। তাই ভালো অনেস্ট সাইকোলজিস্ট পাওয়া জরুরি। এক থেরাপির ফলোয়ার অনেক ভয়ংকর লাগে আমার কাছে।
এইবার আসি কত সময় লাগবে সে বিষয়ে। সাইকোথেরাপির সব থেকে বড় ইতিবাচক দিক হচ্ছে এর কোন সাইড ইফেক্ট নাই অর্থাৎ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিহীন একটি ট্রিটমেন্ট প্রসেস। এর সব থেকে বড় নেতিবাচক দিক হলো সাইকোথেরাপি প্রক্রিয়া একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। কেননা এইখানে কারো আচরণ, কারো ইমোশন কিংবা কারো চিন্তায় পরিবর্তন আনতে হয়, আবার কারো অভ্যাস, ব্যক্তিত্বের কোন বৈশিষ্ট্য। আর যেকোন স্থায়ী পরিবর্তন সময় সাপেক্ষ, যেহেতু থেরাপি একটি বিজ্ঞান ভিত্তিক এপ্রচ, তাই এই পরিবর্তন গুলা বিজ্ঞান ভিত্তিক বিভিন্ন কাজের সমন্বয় এ হয়ে থাকে, এই কাজ ও নিয়মগুলো মেনে চলা ও চর্চা করার মাধ্যমে একজন মানুষ পূর্ণাঙ্গ সুস্থ ও প্রোডাক্টিভ হতে পারে। কিন্তু আমাদের অনেক তাড়া, সো এইসব থেরাপি না নিয়ে কত জলদি শর্টকাটে ভালো হয়ে যাবো সে চেষ্টায় থাকি।
অথচ থেরাপি সেশন হতে পারে একটি ঝামেলাবিহীন প্রক্রিয়া, যদিও শুরু করার কিছুদিন পরে কিছু অনুভূতি ও আচরণ অনেক তীব্র হতে পারে কিন্তু ধীরে ধীরে সেটা ম্যানেজ করা শিখে যাবেন। কি পরিমান লাগবে সেটা ব্যক্তি ও তার সমস্যা ভেদে ভিন্ন ভিন্ন হইতে পারে। সাধারণত ৪৫-৬০মিনিটের ৬-৮টা সেশনে কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন আসতে শুরু করবে, ধীরে ধীরে সেটা দীর্ঘস্থায়ী হবে। কারও কারও ১২-১৬টা সেশনও লাগতে পারে, আবার কারও কারও বছরব্যাপী ডাক্তার ও থেরাপিস্টের পরামর্শে সেশন চলতে পারে, নির্ভর করবে রোগের ধরন ও প্রগ্রেসের উপর। এর অর্থ এই না যে আপনি কোন উন্নতি লক্ষ না করলেও দিনের পর দিন সেশন চালিয়ে যাবেন, যদি দেখেন ৫-৬টা সেশনের পরেও কোন প্রকার ইতিবাচক পরিবর্তন লক্ষ করছেন না তখন সেটা নিয়ে আলোচনা করুন থেরাপিস্ট এর সাথে।
কখন থেরাপি নিবো বা কখন ঔষুধ খাবো, বিষয়টা নির্ভর করে আপনার সমস্যার উপর। যেকোন মানসিক সমস্যা ফেস করলে অবশ্যই একজন ডাক্তার ও একজন সাইকোলজিস্ট এর সাথে consult করবেন, যাতে দুইজনের অনেস্ট ও ক্লিয়ার ডায়গনসিস করার মাধ্যম ঠিক করবেন কি করতে হবে। উন্নত বিশ্বে সাইকিয়াট্রিস্ট ও সাইকোলজিস্ট একটি টিম হিসেবে কাজ করে, ফলে রোগী সঠিক চিকিৎসা পায়, কিন্তু আমাদের দেশে কিছু জায়গায় ব্যবসায় ও ব্যক্তিগত অহংবোধ এবং রেষারেষির কারণে টিম হিসেবে কাজ করতে চায় না, যদিও অনেক জায়গা তেই এখন টিম হিসেবে কাজ করছে যা আশা ব্যঞ্জক। এইখানে একটা কথা মাথায় রাখতে হবে, সাইকোথেরাপি ও মেডিসিন বেজড ট্রিটমেন্ট কোনটাই কোনটার বিকল্প নয়, বরং সহযোগী, অর্থাৎ আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী যেইটা দরকার সেটা গ্রহণ করবেন, অনেকের দুটোরই দরকার হইতে পারে। কিন্তু নিজে নিজে কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্যই একজন সাইকিয়াট্রিস্ট ও সাইকোলজিস্ট এর সাথে আলোচনা করুন, তারা আন্তরিক ভাবে আপনাকে বুঝিয়ে দিবেন কি করতে হবে।
সাইকোথেরাপি আমাদের যেভাবে সাহায্য করে-
১। জীবনের বাধা মোকাবেলা করা
২। সম্পর্কগুলোকে অর্থপূর্ণ ও প্রাণবন্ত করা
৩। মানসিক চাপ ও উদ্বেগ মোকাবেলায় দক্ষতা গঠন
৪। বিষাদ, অনিয়ন্ত্রিত রাগ, বিষণ্নতা এবং অনান্য আবেগীয় বিষয়গুলো সঠিকভাবে পরিচালনা করা
৫। যোগাযোগ দক্ষতা বৃদ্ধি করা
৬। ক্ষতিকর, পুরাতন আচরণ পাল্টে নতুন ও স্বাস্থ্যকর আচরণ গঠন
৭। আত্মবিশ্বাস ও আত্মসম্মান বৃদ্ধি
৮। জীবনকে অর্থপূর্ণ করে তোলা
৯। সমস্যা সমাধানে নতুন ও কার্যকর উপায় অবলম্বনে সাহায্য করা
এখন আসি ফি এর বিষয়ে, আমাদের দেশের আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় সাধারণত থেরাপির সেশন ফি বেশি। যেহেতু আমি নিজে সাইকোলজিস্ট তাই আমি দুটি সাইড ই খুব কাছে থেকে দেখছি। আমাদের দেশে কম খরচেও থেরাপি সেশন দেওয়া হয়, আপনি ঢাকা মেডিক্যাল হাসপাতাল, আগারগাঁও তে মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট অথবা পিজি হাসপাতালে যান, অনেক কম টাকায় সেশন পেয়ে যাবেন। আবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাউন্সেলিং বা ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগে যান সেখানেও তুলনামূলক কম খরচে থেরাপি সেশন পাবেন। কিন্তু সেখানে সেশনের টাইম পেতে একটু সময় লাগতে পারে কারণ অনেক প্রেশার থাকে।
আপনি যখন প্রাইভেটে একজন সাইকোলজিস্ট এর সাথে consult করতে চাইবেন স্বাভাবিক ভাবেই সেটা অনেক বেশি ফি দিতে হবে। যেমন ডাক্তার দের হাসপাতাল ফি, আর চেম্বারের ফি দেখলেই বুঝবেন। অনেক সাইকোলজিস্ট আছেন যারা ব্যক্তিগত উদ্যোগে কম খরচে থেরাপি সেশন দিয়ে থাকেন, অনেকে অস্বচ্চল ক্লায়েন্ট এর কাছে থেকে ফি নেন না তবে সেটাও হাতে গোনা অল্প কিছু। সরকারি ভাবে ম্যাসিভ আকারে সাইকোলজিস্ট নিয়োগ, তাদের স্যালারি ঠিক না করলে আসলে ফি কমানো কঠিন হবে। আর ব্যবসায়িক ধান্ধা তো আছেই।
এখন টাকা দেওয়ার বিষয় যখন আসে তখন একটা কথা শুনতে হয় যে শুধু তো কথাই বলে বা শুনে, তাহলে এত টাকা কেন দিতে হবে?!!
একজন সাইকোলজিস্ট শুধু কথা বলে বা শুনে না, সে সায়েন্টিফিক মেথড এপ্লাই করে কথা শুনে এবং বলে, ফলে আপনার কাছে যেই সমস্যার কারণ বা সমাধান নাই সে সেটা খুঁজে বের করতে পারে, দ্যান তার প্রাপ্ত শিক্ষা, অভিজ্ঞতা ও আপনার কেস নিয়ে ব্যাপক স্টাডি করে আপনার জন্য স্পেসিফিক থেরাপি ডিজাইন করেন, আপনাকে সে অনুযায়ী কাজ দেন, আপনি সেগুলো করলে তবেই ফলাফল আসবে। এখন আপনি যদি চান পাড়ার মুরুব্বী দের মত আমিও বলতে পারি, আরে এইসব সাইকোলজিস্ট ফাইকলজিস্ট কিছু না, মন দিয়ে কাজ কাম করো সব ঠিক, কিন্তু সে কথা তো কাজে লাগবে না। আর যেকোন পরামর্শ দেওয়ার পর যখন কেউ বলে এইটা তো আমিও জানতাম কিন্তু আপনি তো করেন নাই। যেমন ঘুমের সমস্যা দুর কর করার জন্য সবাই কে আমরা বলি একটা শিডিউল মেইনটেইন করার জন্য এবং ঘুম পেলেই তবে বিছানায় যাবেন, ঘুম ভেংগে গেল বিছানা থেকে উঠে যাবেন। আপনিও জানেন বিষয় টা, কিন্তু আপনি করছেন না, তাহলে তো ভাই কারো কিছু করার নাই, দুইদিন পর পর ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঘুমের ঔষুধ খাবেন এবং সারাজীবন সেগুলোর সাইড ইফেক্ট নিয়ে চলবেন। সিদ্ধান্ত আপনার।
আর কেউ কেউ বলেন যে বাংলাদেশে বেশিরভাগ সাইকোলজিস্ট বেশিরভাগ আর্টস বেজড হয় যার ফলে তারা বিজ্ঞানভিত্তিক ট্রিটমেন্ট করতে পারে না উলটো জাজমেন্টাল প্রকৃতির হয়! হ্যাঁ, আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যাবস্থায় এইটাই হচ্ছে। কিন্তু আর্টস বেজড সাইকোলজিস্ট রাও ভালো করতে পারে যদি বিজ্ঞানের প্রতি তাদের আগ্রহ থাকে এবং বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি গুলো মেনে নিয়ে সে অনুযায়ী কাজ করতে পারে। কিন্তু দুর্ভাগ্য জনক ভাবে বহু দেশেই কিছু সাইকোলজিস্ট আছেন যারা নিজস্ব বিশ্বাস বা ধারণার উর্ধে উঠতে পারেন না, ফলে মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আমি নিজেও আর্টস ব্যকগ্রাউন্ড এর, কিন্তু বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে আমার জানার আগ্রহ ছোট বেলা থেকে ছিল, এখনো আছে।
সর্বশেষ, সাইকোথেরাপি একটি বিজ্ঞান ভিত্তিক ট্রিটমেন্ট প্রসেস, ধৈর্য্য ও আন্তরিকতা থাকলে ভালো ফলাফল নিয়ে আসে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে যাদের বাজে অভিজ্ঞতা হয়েছে সেটা আসলেই খুব দুর্ভাগ্যজনক। আমাদের দেশে এখনো মেন্টাল হেলথ, সাইকোলজি সম্পর্কে খুব একটা ধারণা হয়ে উঠে নাই, তাই এই বিষয়ে বিজ্ঞান ভিত্তিক জ্ঞান ছড়িয়ে দেওয়া প্রয়োজন।
ধন্যবাদ
ফয়সাল আহমেদ রাফি
সাইকোলজিস্ট
Bdlisteners
নিম্নে দেওয়া লিংক গুলোতে ঢুকে একটু পড়াশুনা করতে পারেন কিংবা কিছু আলোচনা দেখতে পারেন যা আপনাকে সাইকোথেরাপি সম্পর্কে আরো ভালো করে জানতে সাহায্য করবে।
১। https://www.apa.org/topics/psychotherapy/understanding
২। https://www.psychologytoday.com/…/how-does…
৩। https://www.psychiatrictimes.com/…/neurobiology…
৪। https://youtu.be/XEr2L2QJ4gU
৫। https://youtu.be/8f3b9KYFDKY
#রাফিরকলম #সাইকোথেরাপি #কাউন্সেলিং #awareness #bdlisteners
See less
— at Bdlisteners.
OUR BLOG
Read to accelerate your wellbeing
Yes, it’s true Psychotherapy Helps!

DIVORCE AND COMPATIBILITY ISSUES REALITY CHECK FOR COUPLES
